Home Immigration Family Reunification Visa D6 পেতে Portugal Embassy তে আবেদনের জন্য কি কি ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে?

Family Reunification Visa D6 পেতে Portugal Embassy তে আবেদনের জন্য কি কি ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে?

6
Family Reunification Visa D6 পেতে Portugal Embassy তে আবেদনের জন্য কি কি ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে?

Family Reunification Visa D6 পেতে Portugal Embassy তে আবেদনের জন্য কি কি ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে?
#familyreunionVisaPortugal, #familyvisaPortugal, #D6VisaApplicationProcess,

Portugal – Checklist for Family reunification
Visa (D – Visa):

★ ভিসা আবেদন ফরম ( পূরণ কৃত আবেদন ফরম , আবেদন দস্তখত সহ, পাসপোর্টের সহির সাথে মিল রেখে দস্তখত করবেন)
★ সেনজেন ভিসা সাইজের দুই কপি নতুন রঙিন ছবি লাগবে (3.5cm × 4.5cm matt paper white background, মুখ মন্ডল 70% zoom, কান ক্লিয়ার দেখা যেতে হবে
★ আবেদনকারীর অরিজিনাল পাসপোর্ট , রঙিন ফটোকপি ণোটারি ও সত্যায়ন সহ ,
★ জন্ম নিবন্ধন কপি বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ও পর্তুগালের যিনি মা বাবাকে আনবেন উনার জন্ম নিবন্ধনের কপি ণোটারি ও সত্যায়ন সহ ,
★ বিবাহ সনদ বা ম্যারেইজ সার্টিফিকেট ণোটারি ও সত্যায়ন সহ , ★পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট(৯০দিন মেয়াদের গ্রহণযোগ্য)
★ আইআরএস কপি , জত বছরের আছে তাই
★ গত বা লাষ্ট তিন মাসের সেলারী স্লিপ
★ জব বা কাজের কন্টাক্ট
★ মালিকের ডিক্লেয়ারেশন
★ এসিটি পেপার
★ আবেদনকারীর পাসপোর্টের কালার কপি
★ স্পনসর /পর্তুগালের ব্যক্তির পাসপোর্টের ১ থেকে ৪৮ পৃষ্ঠা সাদা-কালো কপি
★ সেফের পারমিশন লেটার ৯০ দিন পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য
★ ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাষ্ট তিন মাসের
★ সেনজেন ট্রাভেল ইন্সুরেন্স 4 অথবা 6 মাসের লাগবে
★ ইন্ডিয়া ভিজিটের ভিসার কপি
★ ইন্ডিয়ান ভিসা নিয়ে সকল আবেদনকারী ইন্ডিয়াতে গিয়ে বাংলাদেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, ম্যারেইজ সার্টিফিকেট, বার্থ সাটিফিকেট বাংলাদেশ এম্বেসী দিল্লি থেকে শত্যায়ীত করে VFS গ্লোভাল দিল্লিতে উপরোক্ত সকল ডকুমেন্ট সাবমিট করতে হয়, আবেদনের ফি কত রুপি +ভিসা ফিস কত রুপি (প্রাপ্ত বয়স্কদের ), ১৮ বছরের নিচের আবেদনের ফি কত রুপি +ভিসা ফিস ফ্রি দেখে নিবেন সংশ্লিষ্ট এম্বাসির ওয়েবসাইট হতে।

পূর্বে VFS গ্লোভাল এ ফাইল জমা দেওয়ার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ডেইট নিতে হবে, ডেইট নেওয়ার লিঙ্ক

VFS গ্লোবাল নয়াদিল্লী বা অন্য সেন্টার এই ভিসার আবেদনটি পর্তুগাল এম্বেসী নয়া দিল্লিতে পাঠাবে আর ভিসা রেডি হলে এম্বেসী আবেদন কারীর প্রদত্ত ইমেইলে ভিসা স্টাম্পিং বা এপ্রুভাল ইমেইল পাঠাবে। তখন আবেদন কারী নিজে অথবা কাউকে পাওয়ার অপ এট্যার্নি লেটার দিয়ে VFS এ ফাইল জমার রিসিট, পাসপোর্ট, দিয়ে ভিসা গ্রহণ করতে পারবেন। ভিসা হাতে পাওয়ার পর পরই ভিসা নাম্বার নাম ও জন্ম তারিখ দিয়ে সেফে কল করে রেসিডেন্ট কার্ডের জন্য মার্কাসা নিয়ে রাখা ভালো | কারণ মার্কাসা সাধারণত ৩ বা ৪ বা ৫ বা ৬ মাস পর পাওয়া যায়|

উল্লেখ্য যে, পর্তুগালে আসার পর যথারীতি প্রথমে ফিন্যান্স নাম্বার, সোশ্যাল নাম্বার বের করে নিতে হবে।
শুভকামনা রইল।

source

6 COMMENTS

  1. মা যদি ছেলে কে নিতে চায় ছেলের বয়স ১৯ বছর হইলে কোনো ভাবে নিতে পারবে কিনা এইটা নিয়া একটা ভিডিও দেন ভাই

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here